ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা হিসেবে গ্রামের মানুষদের সেবা দিয়ে তাদের পাশে থাকাটা অনেক আনন্দের। নাগরিক সেবার পাশাপাশি তাদের জন্য গ্রামেও ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করতে আমি ২০১৬ সালে এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা চালু করি।
ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা হিসেবে গ্রামের মানুষদের সেবা দিয়ে তাদের পাশে থাকাটা অনেক আনন্দের। নাগরিক সেবার পাশাপাশি তাদের জন্য গ্রামেও ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করতে আমি ২০১৬ সালে এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা চালু করি। আগে গ্রামের মানুষের ব্যাংকের কাজের জন্য শহরে যেতে হত, তখন সময় ও অর্থ অপচয় হত, আবার রাতে আসা-যাওয়ার ভয়ও ছিলো। এখন, চাইলে ঘরের কাছেই ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের অন্যান্য সেবার সাথে একাউন্ট খোলা, পেমেন্ট প্রদান ও গ্রহণ, লোন প্রদান, রেমিটেন্স গ্রহণ ইত্যাদি সেবাও গ্রহণ করা যায়। শুধু তাই না, এলাকার মানুষেরা বিদ্যুৎ বিল সহ যেকোন ধরনের ব্যাংকিং সেবা এই সেন্টার থেকে গ্রহণ করতে পারছেন।
ইউনিয়ন ভিত্তিক ডিজিটাল সেন্টার হওয়ায় উদ্যোক্তারা পুরো অঞ্চলের মানুষদের সহজেই চিনতে পারে। ফলে, সেবা দেয়ার ক্ষেত্রেও সুবিধা হয়। গত ১০ বছর ধরে আমার অঞ্চলের মানুষদের ছোট ছোট এমন অসংখ্য সেবার মাধ্যমে ডিজিটাল সেন্টার অর্জন করেছে অনেক বড় আস্থার জায়গা। একই সাথে সবাইকে সেবা দেওয়ায় পুরো ইউনিয়ন এখন আমার পরিবার।
এক সময় আমার গ্রামের মানুষের জন্য যা কেবল স্বপ্ন ছিলো, এখন ডিজিটাল সেন্টারের কল্যাণে তা বাস্তবতা।
মোঃ সায়হান সৈকত
কুলাঘাট ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার
সদর, লালমনিরহাট
একজন উদ্যোক্তা হিসেবে আপনার পথচলা, সেবা এবং সফলতার গল্প জানাতে কমেন্ট করুন এই গল্পে কিংবা ছবি শেয়ার করুন আর জানিয়ে দিন সবাইকে।
#মুজিব_শতবর্ষ_ই_সেবা_ক্যাম্পেইন_২০২০
#ডিজিটাল_সেন্টারের_১০_বছর #এটুআই