বৃক্ষরোপণ করি ,আগাছা নিধন করি। সুন্দর পরিবেশ গড়ি
গাছ লাগান পরিবেশ বাঁচান
বৃক্ষহীন পরিবেশ জীবন ও জীবিকা নির্বাহের জন্য হুমকি। তাই এই সম্পদের ক্রমবর্ধমান ঘাটতি পূরণের জন্য লাগামহীন বৃক্ষনিধন বন্ধ করা দরকার। পাশাপাশি বৃক্ষরোপণ জোরদার করার প্রতি আমাদের সচেতন হওয়া উচিত।
এজন্য আমরা বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি চালিয়েছি
বৃক্ষ রোপনের মাধ্যমে পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখা ছিল আমাদের লক্ষ্য।
বৃক্ষরোপনের পাশাপাশি অপ্রয়োজনীয় আগাছা নিধন করা প্রয়োজন
আমরা আমাদের প্রকল্পটি
আমাদের কলেজ মাঠ প্রাঙ্গন এ আমরা উক্ত বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করেছিলাম
আমার ইউনিট এর আর এস এল স্যার মহোদয়ের মাধ্যমে বৃক্ষরোপণ কার্যক্রম চালিয়েছিলাম।
আমরা প্রায় ২৫ টির মত চার গাছ লাগিয়েছিলাম।।।
চারা গাছগুলোর মধ্যে বিভিন্ন রকমের ফলের গাছ ছিল। যেমন= আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু ইত্যাদি
বৃক্ষরোপনের পাশাপাশি অপ্রয়োজনীয় আগাছা নিধন করা প্রয়োজন
উক্ত বৃক্ষ শুধু প্রাকৃতিক শোভাই বাড়াবে না, মাটির ক্ষয় রোধ করবে, বন্যা প্রতিরোধ করবে, ঝড় তুফানকে বাধা দিয়ে জীবন ও সম্পদ রক্ষা করবে।
আবহাওয়া নিয়ন্ত্রণেও বৃক্ষের ভূমিকা অপরিসীম।
বৃক্ষ ছাড়া পৃথিবী মরুভূমিতে পরিণত হতো। উক্ত বৃক্ষ অক্সিজেন সরবরাহ করে আমাদের বাঁচিয়ে রাখবে।।।
এছাড়াও গাছগুলো বড় হবে যখন আমরা গাছগুলো ফল গ্রহণ করতে পারবো।
যা আমাদের খাদ্যের একাংশ পূরণ করবে
উক্ত প্রকল্পটি কোন সাম্প্রদায় বা জনগণের উপর খারাপ প্রভাব ফেলেনি বা ভবিষ্যতেও ফেলবে না।
উক্তা প্রকল্প টির মাধ্যমে আমি অনেক কিছু শিখতে পেরেছি।
বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি থেকে আমি শিখতে পেরেছি গাছ আমাদের পরিবেশের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
আমি সামনে নিজের সহ অন্যকে গাছ লাগাতে অনুপ্রাণিত করব এবং সামনে আরো বৃহৎ পরিসরে বৃক্ষরোপণ করব