বিশ্ব ক্যান্সার দিবস
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে আমি এই কাজ করার অনুপ্রেরণা পেয়েছি। প্রতি বছর বিশ্বে অনেক মানুষ এই মরন ব্যাধি রোগে মারা যায়। ৪ ফেব্রুয়ারি দিনটিকে বিশ্ব ক্যানসার দিবস হিসাবে পালন করা হয়। ২০০০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি প্যারিসে বিশ্ব ক্যানসার সামিট আয়োজিত হয়েছিল। সেখানেই ঠিক হয়, এই দিনটি বিশ্ব ক্যানসার দিবস বা বিশ্ব ক্যানসার সচেতনতা দিবস বা বিশ্ব ক্যানসার প্রতিরোধ দিবস হিসাবে পালন করা হবে।
আমার প্রকল্পটি বাংলাদেশের রফেব্রুয়ারি দিনটিকে বিশ্ব ক্যানসার দিবস হিসাবে পালন করা হয়। ২০০০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি প্যারিসে বিশ্ব ক্যানসার সামিট আয়োজিত হয়েছিল। এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নের হয়েছে বাংলাদেশের রাজধানীর ঢাকায়।এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য প্রথমে নিরাপত্তা বাহিনীর সহায়তা নিয়েছি। তার পর আমার এএলাকা মানুষের সহায়তা নিয়েছি। আমার স্কাউট সদস্যদের নাম নিয়েছি।
এভাবেই আমার প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করেছি।
প্রকল্পের প্রভাব ছিল ভালো। সাধারণ মানুষের কাছে আমারা গিয়েছি তাদের বুঝিয়েছি ক্যান্সার থেকে কিভাবে নিজেকে রক্ষা করবে। ক্যান্সার যেন না হয় তার দিকে লক্ষ রাখতে হবে। সারাদিন ব্যাপি এই সচেতনার ফলে প্রায় ২৫০০ জন এর মতো সাধারন মানুষকে সচেতন করেছি।
এর ফলে তাদের থেকেও অনেক এ জানতে পারবে।
আমাদের এই প্রকল্পের বাস্তবায়নের ফলে সাধারণ মানুষের মাঝে অনেক ভালো প্রভাব ফেলেছে।
২০০০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি প্যারিসে বিশ্ব ক্যানসার সামিট আয়োজিত হয়েছিল। সেখানেই ঠিক হয়, এই দিনটি বিশ্ব ক্যান্সার দিবস হিসেবে পালন করা হবে।
এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নের ফলে আমি জেনেছি কিভাবে ক্যান্সার থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। কিভাবে নিজেকে ফিট রাখা যায়।কিভাভে নিজেকে সুস্থ রাখা যায়। ক্যান্সার এর সিন্টম কিভাবে বুঝা যায়। কিভাবে ক্যান্সার এর রোগীকে যত্ন নিতে হয় তা শিখেছি