রিক্সা ড্রাইভারদের মধ্যে খাবার বিতরণ
এই পরিস্থিতিতে চরম দারিদ্র্যের হার আগের তুলনায় ৬০ শতাংশ বেড়ে গেছে। ১৪ ভাগ মানুষের ঘরে কোনো খাবার নেই। বিভিনড়ব পরিসংখ্যানে তথ্যগুলো উঠে এসেছে। এই পরিস্থিতিতে যেসব মানুষের খাবারের প্রয়োজন তাদের সহযোগিতা করা সামর্থ্যবানদের নৈতিক ও ইমানি দায়িত্ব।
অসহায়, কর্মক্ষম ও ক্ষুধার্তকে খাবার দেওয়া পুণ্যের কাজ সহানুভূতি ও মানবিকতার পরিচায়ক। বিবেকবান মানুষমাত্রই তা উপলব্ধি করেন। তবে ইচ্ছা ও সংকল্পের অভাবে এটি অনেক সময় অবহেলিত রয়ে যায়। এটি এমন একটি সওয়াবের কাজ, যার মাধ্যমে আল্লাহর দয়া ও করুণা অর্জিত হয়। আল্লাহ বান্দার জন্য রিজিকের দ্বার উন্মুক্ত করে দেন।
ইসলামের দৃষ্টিতে ক্ষুধার্ত ব্যক্তিকে খাবার দেওয়ার বিষয়টি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এ ব্যাপারে অত্যধিক গুরুত্ব ও উৎসাহ দেওয়া হয়েছে। হাদিসে বলা হয়েছে, মানুষের কল্যাণসংশ্লিষ্ট যত কাজ আছে, তার মধ্যে সর্বাপেক্ষা শ্রেষ্ঠ ও সর্বোত্তম হচ্ছে– দরিদ্র ও ক্ষুধার্তকে খাদ্য দান করা।