
মাইলস্টোন ট্রাজেডিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে সেবা
মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনায় আমরা সকলেই হতবাক হয়ে ছিলাম। ছোট ছোট শিশু রা মারা যাচ্ছে দেখে নিজেকে স্বাভাবিক রাখা সম্ভব হয় নাই। তাঁদের জন্য নিজের সামর্থ অনুযায়ী কিছু একটা করার ইচ্ছা থেকেই এই প্রজেক্ট এ অংশগ্রহণ করেছি।
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউট এ রাত ১০ টায় রিপোর্টিং করে মেইন গেট এ দায়িত্বরত ছিলাম। নতুন কোনো আহত আসলে তাকে যথাযত চিকিৎসার ব্যবস্থা করা সহ বহিরাগত দের প্রবেশ রোধ করা, রক্তদাতা দের গাইড করা সহ বিভিন্ন কাজ করেছি সারা রাত। সকাল ৮ টায় পরবর্তী শিফট আসলে আমরা কাজ শেষ করি।
এই কাজটি করে আমি শিখেছি:
মানুষের দুঃখ-কষ্টকে কাছ থেকে উপলব্ধি করা। বিপদের সময় ধৈর্য ও আত্মনিয়ন্ত্রণ বজায় রাখা। সহানুভূতি ও সহমর্মিতা দেখানো। দায়িত্ব নিয়ে কাজ করা ও টিমওয়ার্ক করা। দ্রুত সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়া। একজন রোভার হিসেবে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর গুরুত্ব